কৃষক বন্ধু প্রকল্পে ২০২৫ রবি অর্থবর্ষে , নতুন আবেদনকারীদের DBT লিঙ্ক এবং আধার লিঙ্ক কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা জেনে নিন,,,
কৃষক বন্ধু প্রকল্প একটি রাজ্য সরকারের অভিনব প্রকল্প, এই প্রকল্পে পশ্চিমবাংলার নথিভুক্ত কৃষকের সংখ্যা কোটিরও বেশি ছাড়িয়ে গিয়েছে।
এই প্রকল্প চাষীদের কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা একমাত্র চাষী ভাইয়েরাই জানে। এই প্রকল্পে দুইবার সরকার অর্থ প্রদান করে থাকে, তা হল রবি এবং খরিফ। সর্বোচ্চ আর্থিক সহায়তা এক একর জমির পরিমাণ হলে দশ হাজার, সর্বনিম্ন চার হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা পেয়ে থাকেন। তবে ৪০ শতকের উর্ধ্বে, শতক পিছু ৫০ টাকা করে যোগ হয়।
এই প্রকল্পে সুরুর মুহূর্তে সরকারিভাবে চেক প্রদান করা হতো। কিন্তু তা পরবর্তী সময়ে একাউন্টের মাধ্যমে অর্থ প্রদান করা হয় বিভিন্ন কারণে।
এই প্রকল্পে চাষী ভাইয়েরা যাতে অর্থ সঠিকভাবে পেতে পারে, সরকারিভাবে কতকগুলি নিয়ম এসেছে।
আসুন জেনে নিন কি সব নিয়ম গুলি।।
এই আবেদনগুলি নতুন এবং পুরনো আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে খুবই প্রযোজ্য।
কিন্তু যারা নতুন আবেদন করবেন তাদের এই বিষয়গুলি অবশ্যই করতে হবে।
যেমন আবেদন করার পূর্বে, যেই ব্যাংক অ্যাকাউন্টটি তে আপনি আর্থিক সহায়তা পেতে চান, সেই একাউন্টটি DBT লিংক সক্রিয়, এবং সিঙ্গেল একাউন্ট হতে হবে।
সেই সঙ্গে আধার লিঙ্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রাপ্ত জমির আগত খতিয়ানের মালিকের ভোটার বা আধার কার্ড অবশ্যই দিতে হবে।
এই গুরুত্বপূর্ণ নিয়মের কোন একটি না করলে আপনার আবেদন প্রক্রিয়াটি, বাতিল হয়ে যেতে পারে।
DBT লিংক করা না থাকলে কি কি সমস্যা হতে পারে,,
DBT লিংক করা না থাকলে
আপনার কৃষক বন্ধু আইডিটি নাও পেতে পারেন, কারণ এই আইডিটি আপনি তখনই পাবেন, যখন আপনার ব্যাংক একাউন্টে DBT লিংকটি সক্রিয় থাকবে।
যদি আপনার কৃষক বন্ধু স্ট্যাটাসে K. B- ID জেনারেট না হয়, আপনি কৃষক বন্ধু প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা থেকে বঞ্চিত হবেন।