কৃষক বন্ধু প্রকল্পে এই আপডেটগুলি আজই করে নিন, তাহলেই আসবে সঠিকভাবে রবি সিজনের টাকা ,,,,,,
** বর্তমান সময়টা হল, উন্নত কম্পিউটার টেকনোলজি ব্যবস্থা, আর এই প্রযুক্তি সারা ভারতবর্ষের তথা পৃথিবী জুড়ে বিভিন্ন কাজকে নির্ভুল ভাবে নিমিষে করে দিতে সক্ষম হয়েছে। তবুও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় আমাদেরকে। বিভিন্ন প্রকল্প থেকে শুরু করে, সরকারীর আরো হাজার রকমের কাজ, হাজার রকমের পরিষেবাতে স্বল্প সংখ্যক মানুষের, কিছু অসাবধানতার কারণে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষক বন্ধু প্রকল্পের ক্ষেত্রে তার ব্যতিক্রম নয়।
রাজ্য সরকার এই প্রকল্পে খরিফ সিজন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৫ হাজার, (এক একর অর্থাৎ ১০০ শতক ) টাকা দিয়েছে। সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা দিয়েছে এক কাঠা জমির পরিবর্তে।
যেহেতু বছরে দুইবার টাকা খরিফ এবং রবি সিজনে সর্বোচ্চ ১০ হাজার এবং সর্বনিম্ন চার হাজার টাকা প্রদান করে ।
মনে করুন আপনি এক একর জমির পরিবর্তে ৫০০০ টাকা পান, যদি কোন কারনে এক একর থেকে কম হয়ে যায়, তাহলে আপনার টাকার পরিমান কমে যাবে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোন কৃষকের এক একর জমির থেকেও অনেক জমি তার আছে, কিন্তু তার সব জমি কৃষক বন্ধু প্রকল্পে যোগ করা নেই। সমস্যাটি কোন জায়গায় আসে তার বিস্তারিত একটু বুঝে নিন।
ধরুন আপনার জমির পরিমাণ ( তিন একর), কৃষক বন্ধুতে যোগ করা আছে (এক একর ) বা তার একটু বেশি। যদি আপনি যেই জমিটি যোগ করা আছে, সেই জমির কিছু অংশ অন্যকে দানপত্র বা বিক্রি করে দেন, কৃষক বন্ধু প্রকল্পে যোগ করা সেই জমি (বিক্রি করা বা দানপত্র) থেকে কমিয়ে দেয়া হবে।
তাই আপনার বর্তমানে সঠিক জমির পরিমাণ অফিস পর্চা বের করে, স্থানীয় কৃষি বিভাগে যোগাযোগ করতে পারেন।
তাছাড়াও আপনি স্ট্যাটাস চেক এর মাধ্যমেও জমির পরিমাণ বুঝতে পারবেন।
** অন্যদিকে প্রাপ্ত অর্থ যেই ব্যাংকে পেয়ে থাকেন, সেই ব্যাঙ্কটি আর একবার যাচাই করে নিতে পারেন।
সুবিধা মত আপনি ব্যাংক পরিবর্তন করতে পারেন প্রাপ্ত অর্থ পেতে।
এই সমস্ত আপডেটগুলি একটি সঠিক সময়ে হয়ে থাকে, টাকা ছাড়া পূর্বে।
এই সমস্ত আপডেটগুলি সঠিকভাবে সঠিক সময়ে আপনি যদি করে থাকেন তাহলে আপনার কৃষক বন্ধু প্রকল্পে প্রাপ্ত অর্থ পেতে সমস্যা হবে না।
কৃষক বন্ধু প্রকল্পে ২০২৪ সালের জন্য কিছু নতুন আপডেট এসেছে। এই প্রকল্পের অধীনে বছরে দু’বার অর্থ প্রদান করা হয়—খরিফ ও রবি মৌসুমে। খরিফের জন্য অর্থ জুন মাসে এবং রবি মৌসুমের জন্য অর্থ ডিসেম্বর মাসে প্রদান করা হয়। এবছর রবি মৌসুমের অর্থ প্রদানও ডিসেম্বরেই হবে বলে আশা করা হচ্ছে।